দিনাজপুরের বিরল উপজেলার দক্ষিণে মহেশ শীবপুর গ্রামের শিক্ষিত যুবক রুহুল আমিন। কৃতিত্বের সাথে ডিগ্রি পাশ করার পর চাকুরির জন্য প্রাণপন চেষ্টা করেও তার ভাগ্যের চাকা ঘোরাতে পারেননি। হতাশ হয়ে পড়েন তিনি ভবিষ্যৎ নিয়ে। অবশেষে পাশে এসে দাঁড়ান বিরল উপজেলার উপ সহকারি কৃষি কর্মকতা। পরামর্শ দেন, অযথা ঘুরে না বেড়িয়ে কৃষি খামার করা জন্য। সহযোগিতা করেন নানা ধরনের গাছের চারা দিয়ে। রুহুল আমিন নেমে পড়েন খামার তৈরির কাজে। দিনাজপুর শহর থেকে প্রায় ১৮ কিলোমিটার দূরে বিরল উপজেলার দক্ষিণে গ্রাম জগতপুর মৌজায় তার খামারের অবস্থান।
বর্তমানে ২২ একর জমিতে তার বাগানে রয়েছে ফজলি আম, ল্যাংড়া আম, সূর্যপুরী, ছাতাপড়া, গোপাল ভোগ, মিছরি ভোগ, ক্ষিরসাপাড়ী, রাণীপছন্দ, আম্রপালী, মালিকা, বারো মাসি, কাঁচা মিঠা, চিনি ফজলি, চোষা বিন্দাবনিসহ ভারতীয় সাত প্রজাতির আম গাছ। এ ছাড়াও রয়েছে- বেদানা, লিচু, চায়না-২, চায়না-৩ লিচু, কাঁঠালী, হাড়িয়া, মোজাফফরী ও বোম্বাই লিচু, লটকন, জামরুল, বেল, কুয়েতি লেবু, শরিফা, ডালিম, নারিকেল, জাম, করমচা, লেবু, পেয়ারা, চায়না পেয়ারা, কাজী পেয়ারা, লাল পাকি-ানী পেয়ারা, দেশি পেয়ারা, আমড়া দেশি ও থাইল্যান্ড, পিচ ফল, এলাচ, দারচিনি ও তেজপাতা। ৪০০টি আপেল কুল, ১০০টি বাউকুল, ৯০টি থাইকুল, দেশি কমলকুল ও গুটিকুল।
বাগানের অক্লা- পরিশ্রম করেন রুহুল আমিন। প্রথমে খুব বেশি আয় না হলও পরবর্তীতে ভাল আয় আসতে শুরু করেছে। চলতি বছরে রুহুর আমিন এই বাগান থেকে ৫ লাখ টাকা আয় করেছেন। আজ এলাকায় তিনি একজন সফল খামারি। তার বাগান আশপাশের গ্রামগুলোতে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। তাকে অনুসরণ করছেন অনেক বেকার যুবক। রুহুল আমিনের এই সাফল্যের পেছনে সার্বিক সহযোগিতা করেছেন বিরল কৃষি বিভাগের কর্মকর্তা ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক।শিক্ষিত বেকারদের বেকারত্ব দূর করতে রুহুল আমিন হতে পারে এক উজ্জ্বল দৃষ্টা-। চাকুরি নামক সোনার হরিণের পেছনে সময় নষ্ট না করে ছোট আকারে একটি খামার করেও বেকারত্ব দূর করা সম্ভব। আর এর নজির রুহুল আমিন নিজেই।
বর্তমানে ২২ একর জমিতে তার বাগানে রয়েছে ফজলি আম, ল্যাংড়া আম, সূর্যপুরী, ছাতাপড়া, গোপাল ভোগ, মিছরি ভোগ, ক্ষিরসাপাড়ী, রাণীপছন্দ, আম্রপালী, মালিকা, বারো মাসি, কাঁচা মিঠা, চিনি ফজলি, চোষা বিন্দাবনিসহ ভারতীয় সাত প্রজাতির আম গাছ। এ ছাড়াও রয়েছে- বেদানা, লিচু, চায়না-২, চায়না-৩ লিচু, কাঁঠালী, হাড়িয়া, মোজাফফরী ও বোম্বাই লিচু, লটকন, জামরুল, বেল, কুয়েতি লেবু, শরিফা, ডালিম, নারিকেল, জাম, করমচা, লেবু, পেয়ারা, চায়না পেয়ারা, কাজী পেয়ারা, লাল পাকি-ানী পেয়ারা, দেশি পেয়ারা, আমড়া দেশি ও থাইল্যান্ড, পিচ ফল, এলাচ, দারচিনি ও তেজপাতা। ৪০০টি আপেল কুল, ১০০টি বাউকুল, ৯০টি থাইকুল, দেশি কমলকুল ও গুটিকুল।
বাগানের অক্লা- পরিশ্রম করেন রুহুল আমিন। প্রথমে খুব বেশি আয় না হলও পরবর্তীতে ভাল আয় আসতে শুরু করেছে। চলতি বছরে রুহুর আমিন এই বাগান থেকে ৫ লাখ টাকা আয় করেছেন। আজ এলাকায় তিনি একজন সফল খামারি। তার বাগান আশপাশের গ্রামগুলোতে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। তাকে অনুসরণ করছেন অনেক বেকার যুবক। রুহুল আমিনের এই সাফল্যের পেছনে সার্বিক সহযোগিতা করেছেন বিরল কৃষি বিভাগের কর্মকর্তা ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক।শিক্ষিত বেকারদের বেকারত্ব দূর করতে রুহুল আমিন হতে পারে এক উজ্জ্বল দৃষ্টা-। চাকুরি নামক সোনার হরিণের পেছনে সময় নষ্ট না করে ছোট আকারে একটি খামার করেও বেকারত্ব দূর করা সম্ভব। আর এর নজির রুহুল আমিন নিজেই।
জিনাত রহমান, দিনাজপুর
তথ্যসূত্র: শাইখ সিরাজ রচিত ‘মাটি ও মানুষের চাষবাস’ গ্রন্থ থেকে সংগ্রহীত
তথ্যসূত্র: শাইখ সিরাজ রচিত ‘মাটি ও মানুষের চাষবাস’ গ্রন্থ থেকে সংগ্রহীত