বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও নির্বিচারে গাছ কাটার ফলে জ্বালানী সংকট দেখা দিয়েছে। এলাকার কৃষকেরা এ সংকট নিরসনকল্পে ব্যাপক ভাবে ধনচে চাষাবাদের প্রতি আগ্রহী হয়ে পড়েছে। জানাগেছে, চিতলমারী উপজেলার লোকজন জ্বালানী হিসেবে গাছের উপর নির্ভরশীল। নির্বিচারে গাছ কাটার ফলে এখন জ্বালানী সংকট দেখা দিয়েছে। এছাড়াও এলাকার লোকজন জ্বালানী হিসেবে গবরের মুঠে ও গাছের লতাপাতা ব্যবহার করে থাকে। কিন্তু পর্যাপ্ত গো-সম্পদের অভাব এবং লতা পাতার দুঃস্প্রাপ্যতার কারনে এলাকার কৃষকেরা নিজেদের প্রয়োজনের তাগিদে ব্যাপক ভাবে ধনচে চাষাবাদ শুরু করেছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর হতে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে চিতলমারী উপজেলায় ২০ হেক্টর জমিতে ধুনচে গাছের চাষাবাদ হয়েছে। এর মধ্যে ১০ হেক্টর জমির ধুনচে গাছ কমপোস্ট সার হিসেবে কৃষকেরা মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে এবং বাকী ১০ হেক্টর জমিতে প্রায় ১ শ মেট্রিক টন জ্বালানী উৎপাদিত হবে বলে জানাগেছে।
অপরদিকে হোটেল রেস্টুরেন্ট সমূহে জ্বালানী কাঠের বিকল্প হিসাবে বাগেরহাট বিসিক শিল্প এলাকার কারখানায় উৎপাদিত তুষ কাঠ ব্যবহার করছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর হতে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে চিতলমারী উপজেলায় ২০ হেক্টর জমিতে ধুনচে গাছের চাষাবাদ হয়েছে। এর মধ্যে ১০ হেক্টর জমির ধুনচে গাছ কমপোস্ট সার হিসেবে কৃষকেরা মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে এবং বাকী ১০ হেক্টর জমিতে প্রায় ১ শ মেট্রিক টন জ্বালানী উৎপাদিত হবে বলে জানাগেছে।
অপরদিকে হোটেল রেস্টুরেন্ট সমূহে জ্বালানী কাঠের বিকল্প হিসাবে বাগেরহাট বিসিক শিল্প এলাকার কারখানায় উৎপাদিত তুষ কাঠ ব্যবহার করছে।


Bangladeshi Taka Converter