গোপালগঞ্জ শহরতলীর পোদ্দারের চর গ্রামে ২০০ মেহগনি গাছের চারা দুর্বৃত্তরা কেটে ফেলেছে। গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে এই ঘটনা ঘটে। শুক্রবার রাতে গাছের মালিক মো. শাহজাহান কবীর গোপালগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
মো. শাহজাহান কবীর জানান, তিনি ও তাঁর ছোট ভাইয়ের স্ত্রী সম্প্রতি তাঁদের সঞ্চিত টাকায় ওই গ্রামে ২৩ শতাংশ জমি কেনেন। সেখানে আগে থেকেই ২০০ মেহগনি গাছ লাগানো ছিল। গাছগুলোর বয়স দুই বছর। শত্রুতা করে কেউ সব গাছ কেটে ফেলেছে। মো. শাহজাহান কবীর বলেন, ‘আমার পাশের জমিতেও কয়েক শ গাছের চারা রয়েছে। সেগুলো কেউ কাটেনি। ওই এলাকার মানুষও কেউ আমার পরিচিত নয়। তাই কারও সঙ্গে শত্রুতাও নেই।’ পাশের গোবরা গ্রামের চৌধুরী হাসান মাহমুদ বলেন, এর দৃষ্টান্তমূলক সাজা হওয়া দরকার। তা না হলে এ ধরনের ঘটনা ঘটতেই থাকবে।
ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. আরিফুজ্জামান বলেন, ‘জমিটি আমার ছিল। জমিতে গাছ দেখে সম্প্রতি শাহজাহান কবীর ও তাঁর ছোট ভাইয়ের স্ত্রী জমিটি কিনেছিলেন। জমিতে কোনো সমস্যা নেই। হাল পরচা আছে। ঘটনা যেই ঘটিয়ে থাকুক, এদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনা হোক।’ গোপালগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বোরহান উদ্দিন জানান, মো. শাহজাহান কবীরের লিখিত অভিযোগটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। পুলিশ তদন্ত করছে।
তথ্য সূত্রঃ প্রথম আলো, তারিখ: ২১-১১-২০১০
মো. শাহজাহান কবীর জানান, তিনি ও তাঁর ছোট ভাইয়ের স্ত্রী সম্প্রতি তাঁদের সঞ্চিত টাকায় ওই গ্রামে ২৩ শতাংশ জমি কেনেন। সেখানে আগে থেকেই ২০০ মেহগনি গাছ লাগানো ছিল। গাছগুলোর বয়স দুই বছর। শত্রুতা করে কেউ সব গাছ কেটে ফেলেছে। মো. শাহজাহান কবীর বলেন, ‘আমার পাশের জমিতেও কয়েক শ গাছের চারা রয়েছে। সেগুলো কেউ কাটেনি। ওই এলাকার মানুষও কেউ আমার পরিচিত নয়। তাই কারও সঙ্গে শত্রুতাও নেই।’ পাশের গোবরা গ্রামের চৌধুরী হাসান মাহমুদ বলেন, এর দৃষ্টান্তমূলক সাজা হওয়া দরকার। তা না হলে এ ধরনের ঘটনা ঘটতেই থাকবে।
ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. আরিফুজ্জামান বলেন, ‘জমিটি আমার ছিল। জমিতে গাছ দেখে সম্প্রতি শাহজাহান কবীর ও তাঁর ছোট ভাইয়ের স্ত্রী জমিটি কিনেছিলেন। জমিতে কোনো সমস্যা নেই। হাল পরচা আছে। ঘটনা যেই ঘটিয়ে থাকুক, এদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনা হোক।’ গোপালগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বোরহান উদ্দিন জানান, মো. শাহজাহান কবীরের লিখিত অভিযোগটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। পুলিশ তদন্ত করছে।
তথ্য সূত্রঃ প্রথম আলো, তারিখ: ২১-১১-২০১০


Bangladeshi Taka Converter