নাসপাতি ( Pyrus communis) - বাংলার একটি পরিচিত সুস্বাদু ফল । এটি মাঝারি আকারে গাছ। বিদেশী ফল আপেলের চেয়ে দ্বিগুণ ভিটামিন সি ও প্রোটিন সম্পন্ন নাসপাতি পার্বত্য এলাকায় একটি নতুন সম্ভাবনাময় ফল হিসেবে কৃষকের মাঝে পরিচিতি পেয়েছে। কৃষি বিজ্ঞানীদের গবেষণায় দেখা গেছে, খাগড়াছড়ি বারি-১ জাতের নাসপাতি এখানকার মাটি ও আবহাওয়া এই ফলের জন্য বেশ উপযোগী ।
পাবর্ত্য চট্টগ্রামের পতিত ছোট ছোট পাহাড়ি দোঁ-আশ ও বেলে মাটিতে নাসপাতি চাষ খুবই উপযোগী। পাহাড়ি কৃষি গবেষণা কেন্দ্র খাগড়াছড়ি সম্ভাবনাময় এই জাতের ফলের চাষাবাদ সম্প্রসারণে বেশ কয়েক বছর ধরে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে গুটি কলম বিতরণ করে আসছে।
এখানের আবহাওয়া নাসপাতি’র ফলন ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও অন্যান্য ফলের চেয়ে বেশি হওয়ায় এই ফলের চাষবাদ দিনদিন বাড়ছে। তাছাড়া নাসপাতি অপেক্ষাকৃত শক্ত ফল হওয়ায় সংরক্ষণ ক্ষমতাও বেশি। কৃষকদের দেরিতে বাজারে সংরক্ষণ করার সুযোগ থাকায় অনেকেই এটি অর্থনৈতিকভাবে সম্ভাবনা বলে মনে করছেন। সঠিকভাবে পরিচর্যা করলে রোপণের ৫ বছরেই প্রতিটি নাসপাতির গাছ থেকে ৩০ থেকে ৬০ কেজি ফল উৎপাদন সম্ভব।
পাবর্ত্য চট্টগ্রামের পতিত ছোট ছোট পাহাড়ি দোঁ-আশ ও বেলে মাটিতে নাসপাতি চাষ খুবই উপযোগী। পাহাড়ি কৃষি গবেষণা কেন্দ্র খাগড়াছড়ি সম্ভাবনাময় এই জাতের ফলের চাষাবাদ সম্প্রসারণে বেশ কয়েক বছর ধরে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে গুটি কলম বিতরণ করে আসছে।
এখানের আবহাওয়া নাসপাতি’র ফলন ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও অন্যান্য ফলের চেয়ে বেশি হওয়ায় এই ফলের চাষবাদ দিনদিন বাড়ছে। তাছাড়া নাসপাতি অপেক্ষাকৃত শক্ত ফল হওয়ায় সংরক্ষণ ক্ষমতাও বেশি। কৃষকদের দেরিতে বাজারে সংরক্ষণ করার সুযোগ থাকায় অনেকেই এটি অর্থনৈতিকভাবে সম্ভাবনা বলে মনে করছেন। সঠিকভাবে পরিচর্যা করলে রোপণের ৫ বছরেই প্রতিটি নাসপাতির গাছ থেকে ৩০ থেকে ৬০ কেজি ফল উৎপাদন সম্ভব।