সাম্প্রতিক নিম্নচাপের সময় অস্বাভাবিক জোয়ার ও টানা বর্ষণে লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলার চারটি ইউনিয়নের ৫০ হেক্টর জমির পানের বরজ নষ্ট হয়ে গেছে। এতে পানচাষিদের প্রায় কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। আর পান চাষের ওপর নির্ভরশীল এখানকার ৬০০ পরিবার চরম দুশ্চিন্তায় পড়েছে।
কৃষি সম্প্রসারণ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার উত্তর চর আবাবিল, দক্ষিণ চর আবাবিল, উত্তর চরবংশী ও রায়পুর ইউনিয়নের ৩১০ হেক্টর জমিতে প্রায় আড়াই হাজার পানের বরজ আছে। এসব ইউনিয়নের ৬০ শতাংশ লোক পান চাষ এবং পানের ব্যবসার ওপর নির্ভরশীল। একেকটি পানের বরজ তৈরি করতে ৮০ হাজার থেকে দেড় লাখ টাকা ব্যয় হয়। সাম্প্রতিক নিম্নচাপের সময় টানা তিন দিনের বৃষ্টি এবং অস্বাভাবিক জোয়ারের সময় অনেক বরজে পানি উঠে যায়। এতে ৮১ লাখ ৬৭ হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছে। তবে বেসরকারি হিসাবে ক্ষতির পরিমাণ কোটি টাকারও বেশি।
চর আবাবিল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেন মাঝি জানান, পানচাষিদের ক্ষতির পরিমাণ কোটি টাকারও বেশি হবে। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইকবাল বলেন, ৫০ হেক্টর জমির পানের বরজের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত পানচাষিদের তালিকা করা হচ্ছে।
কৃষি সম্প্রসারণ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার উত্তর চর আবাবিল, দক্ষিণ চর আবাবিল, উত্তর চরবংশী ও রায়পুর ইউনিয়নের ৩১০ হেক্টর জমিতে প্রায় আড়াই হাজার পানের বরজ আছে। এসব ইউনিয়নের ৬০ শতাংশ লোক পান চাষ এবং পানের ব্যবসার ওপর নির্ভরশীল। একেকটি পানের বরজ তৈরি করতে ৮০ হাজার থেকে দেড় লাখ টাকা ব্যয় হয়। সাম্প্রতিক নিম্নচাপের সময় টানা তিন দিনের বৃষ্টি এবং অস্বাভাবিক জোয়ারের সময় অনেক বরজে পানি উঠে যায়। এতে ৮১ লাখ ৬৭ হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছে। তবে বেসরকারি হিসাবে ক্ষতির পরিমাণ কোটি টাকারও বেশি।
চর আবাবিল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেন মাঝি জানান, পানচাষিদের ক্ষতির পরিমাণ কোটি টাকারও বেশি হবে। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইকবাল বলেন, ৫০ হেক্টর জমির পানের বরজের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত পানচাষিদের তালিকা করা হচ্ছে।
তথ্য সূত্রঃ প্রথম আলো, তারিখ: ১৪-১০-২০১০