আজ শুক্রবার থেকে ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত ডিম ছাড়ার মৌসুমে উপকূলীয় এলাকায় ইলিশ মাছ ধরা নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে সরকার। এই দুই সপ্তাহ যেসব স্থানে ইলিশ মাছ ডিম ছাড়ে, সেসব স্থান থেকে মাছ না ধরতে জেলেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যদি কেউ সরকারের এ নির্দেশ না মানে, তবে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে সরকার।
গতকাল মৎস্য ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আবদুল লতিফ বিশ্বাস এসব কথা জানান। এ সময় মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, গত বছর ইলিশের ডিম ছাড়ার ভরা মৌসুমে মাছ ধরা নিয়ন্ত্রণে রাখা হয়েছিল। তাই গত বছরের চেয়ে এবার ১৮ হাজার টন বেশি ইলিশ মাছ উৎপাদন করা সম্ভব হয়েছে। এ ছাড়া এবার রপ্তানিও হয়েছে গতবারের চেয়ে দ্বিগুণ, অর্থাৎ প্রায় ৩০০ কোটি টাকা।
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘কাউকে শাস্তি দেওয়া আমাদের লক্ষ্য নয়, আমরা চাই জেলেদের সচেতন করতে। যদি ভরা মৌসুমে ইলিশ না ধরা হয়, তবে মাছ বেশি পাওয়া যাবে। আর ইলিশের উৎপাদন বাড়ার ফলে লাভবান হবেন জেলেরাই।’ প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ার পরও মাছের দাম এত বেশি কেন জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, দাম এখন আগের চেয়ে অনেক কম।
মন্ত্রী আশা প্রকাশ করে বলেন, এবার যদি ডিম ছাড়ার মৌসুমে মাছ ধরা বন্ধ রাখা যায়, তবে ভবিষ্যতে ইলিশের দাম আরও কমবে।
গতকাল মৎস্য ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আবদুল লতিফ বিশ্বাস এসব কথা জানান। এ সময় মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, গত বছর ইলিশের ডিম ছাড়ার ভরা মৌসুমে মাছ ধরা নিয়ন্ত্রণে রাখা হয়েছিল। তাই গত বছরের চেয়ে এবার ১৮ হাজার টন বেশি ইলিশ মাছ উৎপাদন করা সম্ভব হয়েছে। এ ছাড়া এবার রপ্তানিও হয়েছে গতবারের চেয়ে দ্বিগুণ, অর্থাৎ প্রায় ৩০০ কোটি টাকা।
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘কাউকে শাস্তি দেওয়া আমাদের লক্ষ্য নয়, আমরা চাই জেলেদের সচেতন করতে। যদি ভরা মৌসুমে ইলিশ না ধরা হয়, তবে মাছ বেশি পাওয়া যাবে। আর ইলিশের উৎপাদন বাড়ার ফলে লাভবান হবেন জেলেরাই।’ প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ার পরও মাছের দাম এত বেশি কেন জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, দাম এখন আগের চেয়ে অনেক কম।
মন্ত্রী আশা প্রকাশ করে বলেন, এবার যদি ডিম ছাড়ার মৌসুমে মাছ ধরা বন্ধ রাখা যায়, তবে ভবিষ্যতে ইলিশের দাম আরও কমবে।
তথ্য সূত্রঃ প্রথম আলো, তারিখ: ১৫-১০-২০১০