পাবনা সদর উপজেলার মালঞ্চি ইউনিয়নের ফকিরপুর গ্রামের সোহাগী বেগম নামের এক নারীর বাগানের ২৯০টি মেহগনি ও সুপারিগাছ কেটে ফেলেছে প্রতিপক্ষের লোকজন। গত শুক্রবার রাতের এ ঘটনায় সোহাগীর ভাই আসাদুজ্জামান তাঁর তিন মামা ও দুই মামাতো ভাইকে আসামি করে পাবনা সদর থানায় মামলা করেছেন। পুলিশ শনিবার রাতে আবুল কালাম ও আবদুর রশিদ নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০০৪ সালে সোহাগী বেগম তাঁর নানার কাছ থেকে জমি কিনে সেখানে মেহগনি ও সুপারিগাছের বাগান করেন। বাগানের গাছগুলো যখন বড় হতে থাকে তখন তাঁর মামারা গাছসহ জমিটি ফেরত চান। সোহাগী জমি ফেরত দিতে অস্বীকৃতি জানালে শুক্রবার রাতে তাঁর মামা আবুল কালাম, আবদুর রশিদ, আবদুস সালাম এবং মামাতো ভাই সফর আলী ও আবদুস সবুর ক্ষিপ্ত হয়ে বাগানের ২৯০টি মেহগনি ও সুপারিগাছ কেটে ফেলে।
সোহাগী বেগম জানান, তাঁর অভাবের সংসার। বিদেশ থেকে স্বামীর পাঠানো টাকায় তাঁর নানার কাছ থেকে জমিটি কিনে বাগান করেছিলেন। তাঁর স্বপ্ন ছিল, বাগানের গাছ বিক্রি করে সংসারের অভাব দূর করবেন। কিন্তু মামাদের হিংসায় তাঁর স্বপ্ন ভেঙে গেছে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পাবনা সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. কবিরুল ইসলাম জানান, প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। পুলিশ আসামিদের গ্রেপ্তারে তৎপর রয়েছে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০০৪ সালে সোহাগী বেগম তাঁর নানার কাছ থেকে জমি কিনে সেখানে মেহগনি ও সুপারিগাছের বাগান করেন। বাগানের গাছগুলো যখন বড় হতে থাকে তখন তাঁর মামারা গাছসহ জমিটি ফেরত চান। সোহাগী জমি ফেরত দিতে অস্বীকৃতি জানালে শুক্রবার রাতে তাঁর মামা আবুল কালাম, আবদুর রশিদ, আবদুস সালাম এবং মামাতো ভাই সফর আলী ও আবদুস সবুর ক্ষিপ্ত হয়ে বাগানের ২৯০টি মেহগনি ও সুপারিগাছ কেটে ফেলে।
সোহাগী বেগম জানান, তাঁর অভাবের সংসার। বিদেশ থেকে স্বামীর পাঠানো টাকায় তাঁর নানার কাছ থেকে জমিটি কিনে বাগান করেছিলেন। তাঁর স্বপ্ন ছিল, বাগানের গাছ বিক্রি করে সংসারের অভাব দূর করবেন। কিন্তু মামাদের হিংসায় তাঁর স্বপ্ন ভেঙে গেছে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পাবনা সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. কবিরুল ইসলাম জানান, প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। পুলিশ আসামিদের গ্রেপ্তারে তৎপর রয়েছে।