বর্তমান সময়ে গ্লাডিওলাস ফুলের চাহিদা ব্যাপক। লাল, হলুদ, সাদা, গোলাপি, বেগুনি, ম্যাজেন্টাসহ নানা রঙের চমৎকার এই ফুল সবার কাছে প্রিয়। যে কোনো উৎসবে এই ফুলের উপস্থিতি দেখা যায়। টিনা, পুনম, ফ্রেন্ডশিপ, হোয়াইট ফ্রেন্ডশিপসহ বিভিন্ন প্রজাতির গ্গ্ন্যাডিওলাস ফুল রয়েছে। এই ফুল চাষ করে আপনিও আয়ের পথ সুগম করতে পারেন।
জমি নির্বাচন ও বপন পদ্ধতি : এই ফুল চাষের জন্য প্রায় সব ধরনের মাটিই উপযুক্ত। তবে বেলে ও কাদামাটিতে চাষ না করাটাই ভালো। বেশি জৈব পদার্থযুক্ত মাটিই গ্লাডিওলাস ফুল চাষের জন্য ভালো। যে জমিতে এই ফুল চাষ করা হবে তাতে যেন পানি নিষ্কাশনের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা থাকে এ বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে। এই ফুলের চারা সাধারণত কন্দ থেকে তৈরি হয়। কন্দ লাগানোর আগে জমি ভালো করে তৈরি করে নিতে হবে। কন্দের আকৃতির ওপর সাধারণত নির্ভর করে ফুলের আকার ও আকৃতি। বিঘাপ্রতি ২ থেকে ৩ টন গোবর সার, ৫০ কেজি সুপার ফসফেট ও ১৫ কেজি ইউরিয়া সার মিশিয়ে জমি তৈরি করে নিতে হবে। জমি তৈরি হয়ে গেলেই কন্দ রোপণ করা যায়।
সেচ ও আগাছা দমন : কন্দ রোপণের পর সেচের ব্যবস্থা করতে হবে। তবে সেটা যেন মাত্রাতিরিক্ত না হয়। আগাছা ভালোমতো পরিষ্কার করাটা জরুরি।
ফুল সংগ্রহ : এগাছ থেকে ফুল ৭০-৯০ দিনের মধ্যেই সংগ্রহ করা যায়। দুপুরে গাছ থেকে ফুল তোলা যাবে না। ফুল সংগ্রহ করতে হবে সকাল বা বিকেলে।
সেচ ও আগাছা দমন : কন্দ রোপণের পর সেচের ব্যবস্থা করতে হবে। তবে সেটা যেন মাত্রাতিরিক্ত না হয়। আগাছা ভালোমতো পরিষ্কার করাটা জরুরি।
ফুল সংগ্রহ : এগাছ থেকে ফুল ৭০-৯০ দিনের মধ্যেই সংগ্রহ করা যায়। দুপুরে গাছ থেকে ফুল তোলা যাবে না। ফুল সংগ্রহ করতে হবে সকাল বা বিকেলে।
ফুল বাজারজাতকরণ : ফুলের সবচেয়ে বড় বাজার হচ্ছে শাহবাগ। এছাড়া দেশের সব জেলাতেই রয়েছে অসংখ্য ফুলের দোকান। আর এসব দোকানে বর্ণিল গ্গ্ন্যাডিওলাস ফুলের চাহিদা প্রচুর। এসব দোকানে ফুল সরবরাহ করে আয় করতে পারেন।