টমেটো ও বেগুনেরজোড়-কলম
ব্যাকটেরিয়াজনিত ঢলে পড়া রোগ ও শেকড়ের গিট রোগ বেগুন এবং আগামটমেটোর বড় ধরনের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।মাটিবাহিত এ রোগ থেকে টমেটো এবং বেগুন ফসল রক্ষাএবং উচ্চ ফলন নিশ্চিত করার জন্য বন্য জাতের বেগুনের ওপর জোড়-কলমের মাধ্যমে টমেটো ওবেগুন চাষের পদ্ধতি উদ্ভাবিত হয়েছে।উলে¬খ্য যে, বন্য বেগুনের মধ্যে পীতবেগুন ও কাঁটা বেগুন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন।এদের মধ্যে পীত বেগুনকেইআদিজোড় গাছ হিসেবে ব্যবহার করা ভাল।
কলম তৈরি পদ্ধতি-
১. টমেটোর চারা ২৫-৩০ দিন এবং বেগুনের চারা ৪০-৪৫ দিন বয়সেরহলে জোড়-কলম করার উপযুক্ত হয়।
২. বন্য বেগুনের চারা ৬০-৭০ দিনের বা পাতা-বিশিষ্ট হলে তাজোড়-কলম করার উপযুক্ত হয়।
৩. টমেটোর বা বেগুনের চারা বীজতলা থেকে উঠিয়ে শেকড়ের মাটিধুয়ে কিছুটা পানিসহ একটি পাত্রে গোড়া ডুবিয়ে রাখতে হয়।
৪. পীত বেগুনের চারাসহ পলিথিন ব্যাগটি নিয়ে বে¬ডের সাহায্যে চারা ২-৩টিপাতাসহ মাথার উপরের অংশ কেটে ফেলতে হবে।কাণ্ড কাটা মাথাকে প্রায় এক সে.মি. গভীর করে দুইভাগে লম্বালম্বি করে কাটতে হবে।
৫. এরপর আবাদী টমেটো বা বেগুনের চারার মাথার ওপর অংশের প্রায়পাঁচ সে.মি. কেটে বড় পাতা ফেলে দিতে হবে।কাটা অংশের নীচের দুই পাশ থেকে প্রায় এক সে.মি.ইংরেজী া অক্ষরের মত কাটতে হবে।
৬. এবার টমেটো বা বেগুনের া মত মাথাটি (উপজোড়া) বন্য বেগুনচারা কাটা স্থানে (আদিজোড়) ঢুকিয়ে দিতে হবে।
৭. পরবর্তীতে পলিথিন ফিতা দিয়ে জোড়াটি ভালভাবে আটকে দিতে হবেএবং গাছের উপরের অংশে পানি ছিটিয়ে দিতে হবে।
৮. জোড়ার স্থানে যেন পানি না লাগে সেদিকে খেয়াল রাখতেহবে।কলমকরার কাজ বিকেল বেলা করাই ভাল।
এভাবে ব্যবস্থা নিলে আবহওয়া, মাটি ও জাতভেদে ফলনেরতারতম্য হলেও হেক্টর প্রতি ৫০০-৭০০ কেজি পর্যš- ফলন পাওয়া সম্ভব।
-মাজহারমিলনব্যাকটেরিয়াজনিত ঢলে পড়া রোগ ও শেকড়ের গিট রোগ বেগুন এবং আগাম টমেটোর বড় ধরনেরক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।মাটিবাহিত এ রোগ থেকে টমেটো এবং বেগুন ফসল রক্ষা এবং উচ্চ ফলননিশ্চিত করার জন্য বন্য জাতের বেগুনের ওপর জোড়-কলমের মাধ্যমে টমেটো ও বেগুন চাষেরপদ্ধতি উদ্ভাবিত হয়েছে।উলে¬খ্য যে, বন্য বেগুনের মধ্যে পীত বেগুন ও কাঁটা বেগুন রোগ প্রতিরোধক্ষমতা সম্পন্ন।এদের মধ্যে পীত বেগুনকেই আদিজোড় গাছ হিসেবে ব্যবহার করাভাল।
কলম তৈরি পদ্ধতি-
১. টমেটোর চারা ২৫-৩০ দিন এবং বেগুনের চারা ৪০-৪৫ দিন বয়সেরহলে জোড়-কলম করার উপযুক্ত হয়।
২. বন্য বেগুনের চারা ৬০-৭০ দিনের বা পাতা-বিশিষ্ট হলে তাজোড়-কলম করার উপযুক্ত হয়।
৩. টমেটোর বা বেগুনের চারা বীজতলা থেকে উঠিয়ে শেকড়ের মাটিধুয়ে কিছুটা পানিসহ একটি পাত্রে গোড়া ডুবিয়ে রাখতে হয়।
৪. পীত বেগুনের চারাসহ পলিথিন ব্যাগটি নিয়ে বে¬ডের সাহায্যে চারা ২-৩টিপাতাসহ মাথার উপরের অংশ কেটে ফেলতে হবে।কাণ্ড কাটা মাথাকে প্রায় এক সে.মি. গভীর করে দুইভাগে লম্বালম্বি করে কাটতে হবে।
৫. এরপর আবাদী টমেটো বা বেগুনের চারার মাথার ওপর অংশের প্রায়পাঁচ সে.মি. কেটে বড় পাতা ফেলে দিতে হবে।কাটা অংশের নীচের দুই পাশ থেকে প্রায় এক সে.মি.ইংরেজী া অক্ষরের মত কাটতে হবে।
৬. এবার টমেটো বা বেগুনের া মত মাথাটি (উপজোড়া) বন্য বেগুনচারা কাটা স্থানে (আদিজোড়) ঢুকিয়ে দিতে হবে।
৭. পরবর্তীতে পলিথিন ফিতা দিয়ে জোড়াটি ভালভাবে আটকে দিতে হবেএবং গাছের উপরের অংশে পানি ছিটিয়ে দিতে হবে।
৮. জোড়ার স্থানে যেন পানি না লাগে সেদিকে খেয়াল রাখতেহবে।কলমকরার কাজ বিকেল বেলা করাই ভাল।
এভাবে ব্যবস্থা নিলে আবহওয়া, মাটি ও জাতভেদে ফলনেরতারতম্য হলেও হেক্টর প্রতি ৫০০-৭০০ কেজি পর্যš- ফলন পাওয়া সম্ভব।
সূত্র: ইত্তেফাক
টমেটো ও বেগুনেরজোড়-কলম
Monday, August 2, 2010
Labels:
শাক-সব্জীর চাষ
Posted by
আমাদের রান্না
at
1:23 AM