পুদিনা পাতা এক ধরনের সুগন্ধি গাছ। এই গাছের পাতা তরি-তরকারির সাথে সুগন্ধি হিসেবে ব্যবহার করা হয়। তবে বেশি ব্যবহার করা হয় নানা ধরনের বড়া তৈরির কাজে। বিশেষ করে রমজানের এই মাসে বাড়ি কিংবা ইফতারের দোকানগুলোতে ব্যাপকভাবে পুদিনা পাতা ব্যবহার হয়ে থাকে। এছাড়াও বোরহানী, সালাদ এমনকি ফুড ডেকোরেশন এর কাজেও ব্যবহার করা হয় এই পাতা। চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট, পাঁচতারা হোটেলেও রয়েছে পুদিনা পাতার নানা ব্যবহার। যারা রমজান মাসে পুদিনা পাতা পেতে চান তাদের এখনই বাড়ির ছাদে, বেলকনিতে অথবা বারান্দার গ্রীলে চাষ করতে পারেন এই পুদিনা পাতার গাছ।
চাষ কৌশল:
যে সব তেলের কন্টেইনার ফেলে দেয়া হয়, সেগুলো সংরক্ষণ করে খুব সহজেই চাষ করা যায় পুদিনা পাতার গাছ। এজন্য কন্টেইনারে শুকনো গোবর বা ফেলে দেয়া চা-পাতার সাথে দো-আঁশ মাটি ভালভাবে মেশাতে হবে। সেক্ষেত্রে গোবর ২কেজি, দো-আঁশ মাটি ৪ কেজি হারে মেশালে ফলাফল ভাল পাওয়া যাবে। ওই মিশ্রন থেকে প্রতিটি টব বা কন্টেইনারে ৩ থেকে ৪কেজি মিশ্রন স্থাপন করে পুদিনা পাতার গাছ লাগাতে হবে। অনেক নার্সারিতে পুদিনা পাতার গাছ পাওয়া যায়। আশ্চর্যের বিষয় এই যে, এই গাছের একটি পুরানো ডাল শিকড়সহ কেটে টবে বা কন্টেইনারে রোপন করলেই কিছুদিনের মধ্যে ওই পাত্র পুদিনা পাতার গাছে ভরে যায়। তাই প্রথমদিকে ২/৩টি গাছ সংগ্রহ করলে আর কখনও চারার জন্য অন্য জায়গায় যেতে হয় না। কন্টেইনারে বা টবে লাগানো গাছগুলো প্রয়োজনে তার দিয়ে বেঁধে বারান্দায় ঝুলিয়ে রাখা যায় অথবা ছাদেও এর চাষ করা যায়। যারা শহরে থাকেন তারা ছাদে, বরান্দায় এবং বেলকনিতে এর চাষ করতে পারেন।
অন্যান্য ব্যবস্থাপনা:
পুদিনা গাছের তেমন কোন যত্নের দরকার হয় না। তবে ২/৩ দিন পরপর সামান্য পানি দিতে হয়। এই গাছে সূর্যের আলোর তেমন প্রয়োজন হয় না তাই ডেকোরেশন প্লান্ট হিসেবে ঘরের মধ্যেও টবে লাগানো যেতে পারে। সেক্ষেত্রে মাঝে মাঝে টবগুলো বাইরে এনে গাছের গোড়ার মাটিগুলো আলগা করে দিতে হবে। লাগানো পাত্রের নীচে ২/৩টি ছোট ছিদ্র করে দিতে হবে যাতে করে বাড়তি পানি পড়ে যায় এবং অক্সিজেনের ঘাটতি পুরণ হয়। এ ছাড়াও ছাদের কোন এক স্থানে পলিথিন বিছিয়ে তার চারপাশে ইট অথবা বেড়া দিয়ে তারমধ্যে গোবর বা চা-পাতা মিশ্রিত মাটি দিয়েও পুদিনা পাতার চাষ করা যায়। বাণিজ্যিকভাবে চাষ করেও এই পাতা থেকে প্রচুর অর্থ উপার্জন করা সম্ভব।
তথ্য সূত্র: দৈনিক ইত্তেফাক
চাষ কৌশল:
যে সব তেলের কন্টেইনার ফেলে দেয়া হয়, সেগুলো সংরক্ষণ করে খুব সহজেই চাষ করা যায় পুদিনা পাতার গাছ। এজন্য কন্টেইনারে শুকনো গোবর বা ফেলে দেয়া চা-পাতার সাথে দো-আঁশ মাটি ভালভাবে মেশাতে হবে। সেক্ষেত্রে গোবর ২কেজি, দো-আঁশ মাটি ৪ কেজি হারে মেশালে ফলাফল ভাল পাওয়া যাবে। ওই মিশ্রন থেকে প্রতিটি টব বা কন্টেইনারে ৩ থেকে ৪কেজি মিশ্রন স্থাপন করে পুদিনা পাতার গাছ লাগাতে হবে। অনেক নার্সারিতে পুদিনা পাতার গাছ পাওয়া যায়। আশ্চর্যের বিষয় এই যে, এই গাছের একটি পুরানো ডাল শিকড়সহ কেটে টবে বা কন্টেইনারে রোপন করলেই কিছুদিনের মধ্যে ওই পাত্র পুদিনা পাতার গাছে ভরে যায়। তাই প্রথমদিকে ২/৩টি গাছ সংগ্রহ করলে আর কখনও চারার জন্য অন্য জায়গায় যেতে হয় না। কন্টেইনারে বা টবে লাগানো গাছগুলো প্রয়োজনে তার দিয়ে বেঁধে বারান্দায় ঝুলিয়ে রাখা যায় অথবা ছাদেও এর চাষ করা যায়। যারা শহরে থাকেন তারা ছাদে, বরান্দায় এবং বেলকনিতে এর চাষ করতে পারেন।
অন্যান্য ব্যবস্থাপনা:
পুদিনা গাছের তেমন কোন যত্নের দরকার হয় না। তবে ২/৩ দিন পরপর সামান্য পানি দিতে হয়। এই গাছে সূর্যের আলোর তেমন প্রয়োজন হয় না তাই ডেকোরেশন প্লান্ট হিসেবে ঘরের মধ্যেও টবে লাগানো যেতে পারে। সেক্ষেত্রে মাঝে মাঝে টবগুলো বাইরে এনে গাছের গোড়ার মাটিগুলো আলগা করে দিতে হবে। লাগানো পাত্রের নীচে ২/৩টি ছোট ছিদ্র করে দিতে হবে যাতে করে বাড়তি পানি পড়ে যায় এবং অক্সিজেনের ঘাটতি পুরণ হয়। এ ছাড়াও ছাদের কোন এক স্থানে পলিথিন বিছিয়ে তার চারপাশে ইট অথবা বেড়া দিয়ে তারমধ্যে গোবর বা চা-পাতা মিশ্রিত মাটি দিয়েও পুদিনা পাতার চাষ করা যায়। বাণিজ্যিকভাবে চাষ করেও এই পাতা থেকে প্রচুর অর্থ উপার্জন করা সম্ভব।
তথ্য সূত্র: দৈনিক ইত্তেফাক