রসুন |
আমাদের ঘরে সহজেই জন্মাতে পারে এমন একটি গাছ হচ্ছে রসুন। শুধু জন্মানো যে সহজ তা নয় এটি বেশ সহজলভ্যও বটে। অনেকেরই কাছে রসূন শুধু যে রান্নার একটি উপকরণ তা নয় বরং এটি বিস্ময়কর একটি মহৌষধও বটে, এটি একটি উপাদান যার আছে নানাবিধ উপকারিতা।
সম্প্রতি Journal of Agricultural and Food Chemistry নামক এক সাময়িকীতে একদল গবেষক বলেন রসুনে আছে প্রচুর পরিমাণে নাইট্রজেনিয়াসের উপস্থিতি। আছে সোডিয়াম, পটাশিয়াম, সেনেলিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগ্নেসিয়াম, সিলিকন, সালফিউরিক, ফসফরিক এসিড, ভিটামিন সি, ডি, বি, ফাইটোস্টেরল এবং মানব দেহের জন্য অতি প্রয়োজনীয় তৈল উপাদান। আর বোনাস হিসেবে আছে ফাইটোনসাইডস যেমন অ্যালিসিন যা কেবল রসুনের কোয়া পিষলে বা বাটলেই পাওয়া সম্ভব। কোন কোন গবেষকদের মতে অ্যালিসিনে আছে ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করা এবং যে কোন প্রদাহ বা ক্ষত দ্রুত নিরাময়ের একটি অনন্য উপাদান। শুধু তাই নয় এটি ছত্রাক সংক্রমনের বিরুদ্ধেও যুদ্ধ করে। আর এ জন্য রসুনকে বলা হয় প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক।
কিভাবে পেতে পারেন অবিরাম রসুন
একটি রসুনের মাথা বা কুড়ি সহ রসুন
মাটি
কন্টেইনার
কার্যপদ্ধতিঃ
বাড়িতে অতি সহজে রসুন ফলাতে চাইলে আপনার প্রয়োজন পড়বে ভালো রসুনের মাথা বা কুড়ি সহ রসুন।
মোটামুটি বড় মাপের একটি কনটেইনারে মাটি দিয়ে পরিপূর্ণ করতে হবে। এরপর রসুনের কোয়া গুলো খুলে মাটিপূর্ণ কন্টেইনারে ১ ইঞ্চি গভীর করে লাগাতে হবে।
পর্যাপ্ত আলো পড়ে এমন একটি জায়গায় কনটেইনারটি স্থাপন করতে হবে।
যে কোন ধরণের ইনডোর প্ল্যান্ট এর মত কন্টেইনারের দিকে খেয়াল রাখতে হবে যেন, মাটি শুঁকিয়ে না যায়। শুঁকিয়ে গেলেই পানি দিতে হবে।
অঙ্কুর গুলো ৩ থেকে ৪ ইঞ্চি হলেই উপরের দিকে বেড়ে যাওয়া বন্ধ করে দিতে হবে। পুনরায় যদি কুড়ি বেড়ে উঠে তবে ১ ইঞ্চি পর্যন্ত তা বাড়তে দেয়া যেতে পারে, তাহলে উপরের দিকে গাছ বেশি বাড়তে পারবে না এবং মাটির নিচে থাকা রসূনের আকার বৃদ্ধি পাবে।
সবুজ কুড়ি গুলো বাদামি বর্ণের হলে আস্তে আস্তে শুঁকাতে শুরু করবে। আপনি যে রসুনের কোয়াটি বপন করেছিলেন সেখানে হল পুরো আস্ত রসুন। এখান থেকে একটি কোয়া নিয়ে আপনি পুনরায় বপন করতে পারেন।
সম্প্রতি Journal of Agricultural and Food Chemistry নামক এক সাময়িকীতে একদল গবেষক বলেন রসুনে আছে প্রচুর পরিমাণে নাইট্রজেনিয়াসের উপস্থিতি। আছে সোডিয়াম, পটাশিয়াম, সেনেলিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগ্নেসিয়াম, সিলিকন, সালফিউরিক, ফসফরিক এসিড, ভিটামিন সি, ডি, বি, ফাইটোস্টেরল এবং মানব দেহের জন্য অতি প্রয়োজনীয় তৈল উপাদান। আর বোনাস হিসেবে আছে ফাইটোনসাইডস যেমন অ্যালিসিন যা কেবল রসুনের কোয়া পিষলে বা বাটলেই পাওয়া সম্ভব। কোন কোন গবেষকদের মতে অ্যালিসিনে আছে ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করা এবং যে কোন প্রদাহ বা ক্ষত দ্রুত নিরাময়ের একটি অনন্য উপাদান। শুধু তাই নয় এটি ছত্রাক সংক্রমনের বিরুদ্ধেও যুদ্ধ করে। আর এ জন্য রসুনকে বলা হয় প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক।
কিভাবে পেতে পারেন অবিরাম রসুন
একটি রসুনের মাথা বা কুড়ি সহ রসুন
মাটি
কন্টেইনার
কার্যপদ্ধতিঃ
বাড়িতে অতি সহজে রসুন ফলাতে চাইলে আপনার প্রয়োজন পড়বে ভালো রসুনের মাথা বা কুড়ি সহ রসুন।
মোটামুটি বড় মাপের একটি কনটেইনারে মাটি দিয়ে পরিপূর্ণ করতে হবে। এরপর রসুনের কোয়া গুলো খুলে মাটিপূর্ণ কন্টেইনারে ১ ইঞ্চি গভীর করে লাগাতে হবে।
পর্যাপ্ত আলো পড়ে এমন একটি জায়গায় কনটেইনারটি স্থাপন করতে হবে।
যে কোন ধরণের ইনডোর প্ল্যান্ট এর মত কন্টেইনারের দিকে খেয়াল রাখতে হবে যেন, মাটি শুঁকিয়ে না যায়। শুঁকিয়ে গেলেই পানি দিতে হবে।
অঙ্কুর গুলো ৩ থেকে ৪ ইঞ্চি হলেই উপরের দিকে বেড়ে যাওয়া বন্ধ করে দিতে হবে। পুনরায় যদি কুড়ি বেড়ে উঠে তবে ১ ইঞ্চি পর্যন্ত তা বাড়তে দেয়া যেতে পারে, তাহলে উপরের দিকে গাছ বেশি বাড়তে পারবে না এবং মাটির নিচে থাকা রসূনের আকার বৃদ্ধি পাবে।
সবুজ কুড়ি গুলো বাদামি বর্ণের হলে আস্তে আস্তে শুঁকাতে শুরু করবে। আপনি যে রসুনের কোয়াটি বপন করেছিলেন সেখানে হল পুরো আস্ত রসুন। এখান থেকে একটি কোয়া নিয়ে আপনি পুনরায় বপন করতে পারেন।
তথ্যসূত্রঃ সৌখিন