টানা দুই দিনের প্রবল বর্ষণে সাতক্ষীরা শহরের জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। জেলা সদর, আশাশুনি, তালা ও কালীগঞ্জের প্রায় এক হাজারের বেশি চিংড়িঘের ভেসে গেছে।
গত বুধবার ভোর থেকে শুরু হয় প্রবল বর্ষণ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বৃষ্টি থামেনি।
গতকাল সাতক্ষীরা পৌরসভার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, শহরের কামালনগর, ইটেগাছা, সবুজবাগ, রাধানগর মেহেদিবাগ, মধুমল্যারডাঙ্গী, পলাশপোল, রসুলপুর, মাঠপাড়া, লস্করপাড়া, সরকারপাড়া, ছুটিতলা, রাজারবাগান, পুরাতন সাতক্ষীরা, মুনজিতপুর রথখোলা, সুলতানপুর, মুন্সিপাড়া, চালতেতলা, কুকরালিসহ অধিকাংশ এলাকায় হাঁটু সমান পানি জমে গেছে। মানুষ ঘর থেকে বের হতে পারছে না। বিশেষ করে মুনজিতপুর, রথখোলা, কামালনগরের একাংশ; ইটেগাছার একাংশ এবং মধুমল্যারডাঙ্গী এলাকায় মানুষের বসতঘরে পানি ঢুকেছে।
সাতক্ষীরা পুলিশ লাইন বিদ্যালয়, পলাশপোল বিদ্যালয়, সিলভার জুবিলী প্রাথমিক বিদ্যালয়, মীর মোকসেদ আলী শিশু বিদ্যাপীঠসহ শহরের অধিকাংশ বিদ্যালয়ের চত্বরে হাঁটু সমান পানি। অনেক বিদ্যালয়ের শ্রেণীকক্ষেও পানি ঢুকেছে।
ভোমরা এলাকার আতাউর রহমান জানান, বৃষ্টিতে ভোমরা বন্দরে আমদানি-রপ্তানি দেরিতে শুরু হয়। শুল্ক অফিসের সামনে পানি জমায় যাত্রীদের দুর্ভোগে পড়তে হয়।
ভোমরা বন্দরের তত্ত্বাবধায়ক নজরুল ইসলাম জানান, বন্দরের শুল্ক অফিসের সামনে পানি থইথই করছে। ঘরের টিন ফুটো হয়ে পানি পড়ে কাগজপত্র নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আবদুল ওয়াদুদ জানান, বিরামহীন বৃষ্টির কারণে ছোট-বড় মিলে হাজার খানেক চিংড়িঘের ভেসে গেছে।
সাতক্ষীরা পৌর মেয়র আবদুল জলিল জানান, পৌর এলাকার বিভিন্ন স্থানে পানি জমে গেছে। অনেক নিচু এলাকায় ঘরের মধ্যে পানি ঢুকেছে।
গত বুধবার ভোর থেকে শুরু হয় প্রবল বর্ষণ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বৃষ্টি থামেনি।
গতকাল সাতক্ষীরা পৌরসভার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, শহরের কামালনগর, ইটেগাছা, সবুজবাগ, রাধানগর মেহেদিবাগ, মধুমল্যারডাঙ্গী, পলাশপোল, রসুলপুর, মাঠপাড়া, লস্করপাড়া, সরকারপাড়া, ছুটিতলা, রাজারবাগান, পুরাতন সাতক্ষীরা, মুনজিতপুর রথখোলা, সুলতানপুর, মুন্সিপাড়া, চালতেতলা, কুকরালিসহ অধিকাংশ এলাকায় হাঁটু সমান পানি জমে গেছে। মানুষ ঘর থেকে বের হতে পারছে না। বিশেষ করে মুনজিতপুর, রথখোলা, কামালনগরের একাংশ; ইটেগাছার একাংশ এবং মধুমল্যারডাঙ্গী এলাকায় মানুষের বসতঘরে পানি ঢুকেছে।
সাতক্ষীরা পুলিশ লাইন বিদ্যালয়, পলাশপোল বিদ্যালয়, সিলভার জুবিলী প্রাথমিক বিদ্যালয়, মীর মোকসেদ আলী শিশু বিদ্যাপীঠসহ শহরের অধিকাংশ বিদ্যালয়ের চত্বরে হাঁটু সমান পানি। অনেক বিদ্যালয়ের শ্রেণীকক্ষেও পানি ঢুকেছে।
ভোমরা এলাকার আতাউর রহমান জানান, বৃষ্টিতে ভোমরা বন্দরে আমদানি-রপ্তানি দেরিতে শুরু হয়। শুল্ক অফিসের সামনে পানি জমায় যাত্রীদের দুর্ভোগে পড়তে হয়।
ভোমরা বন্দরের তত্ত্বাবধায়ক নজরুল ইসলাম জানান, বন্দরের শুল্ক অফিসের সামনে পানি থইথই করছে। ঘরের টিন ফুটো হয়ে পানি পড়ে কাগজপত্র নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আবদুল ওয়াদুদ জানান, বিরামহীন বৃষ্টির কারণে ছোট-বড় মিলে হাজার খানেক চিংড়িঘের ভেসে গেছে।
সাতক্ষীরা পৌর মেয়র আবদুল জলিল জানান, পৌর এলাকার বিভিন্ন স্থানে পানি জমে গেছে। অনেক নিচু এলাকায় ঘরের মধ্যে পানি ঢুকেছে।