(বিঃ দ্রঃ এই লটকন ফল নিয়ে আরো একবার লিখেছিলাম, এক ভাইয়ের অনুরধে আবারও ভালো ভাবে বিস্তারিত লিখছি...ধন্যবাদ)
পুষ্টি গুণ:
আঁশ ফলে প্রচুর পরিমানে শর্করা ও ভিটামিন সি আছে। বাংলাদেশের সবখানেই এর চাষ সম্ভব। অনেকে একে কাঠ লিচুও বলে।
ভেষজ গুণ:
উদারাময় নিবারক ও কৃমিনাশক। চীনদেশের লোক বলকারক বলে মনে করে।
উপযুক্ত জমি ও মাটি:
সুনিষ্কাসিত গভীর দোআঁশ মাটি আঁশফল চাষের জন্য উপযুক্ত। সেক্ষেত্রে উঁচু জমি ও মাঝারি জমি আঁশফল চাষের জন্য ভাল।
জাত পরিচিতি:
বারি আঁশফল-১।
এ জাতের প্রতি গাছে বাৎসরিক ফলন ৫-৬.৫ কেজি। গাছে নিয়মিত ফল ধরে।
চারা রোপণ:
জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় এবং ভাদ্র-আশ্বিন মাস চারা রোপণের উপযুক্ত। গ্রাফটিং ও গুটি কলমের মাধ্যমে চারা তৈরি করা যায়। বাগান করে চাষের জন্য রোপণের দূরত্ব লাইন থেকে লাইন ৫ মিটার এবং গাছ থেকে গাছ ৫ মিটার রাখতে হবে। এ হিসেবে একর প্রতি ১৬০ টি চারা দরকার হয়।
সার ব্যবস্থাপনা:
প্রতি গর্তে জৈব সার ২০ কেজি, টিএসপি সার ৫০০ গ্রাম, এমওপি সার ৫০০ গ্রাম ও ইউরিয়া সার ১ কেজি প্রয়োগ করতে হবে।
সেচ ও আগাছা ব্যবস্থাপনা:
খরার সময় পরিবর্তিত বেসিন পদ্ধতিতে পানি সেচ দিতে হবে। ফুল আসার ৩ মাস আগে থেকে পানি সেচ সম্পূর্ণ বন্ধ রাখতে হবে। তাছাড়া গাছের গোড়ার আগাছা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
ফসল তোলা:
ফুল আসে মধ্য ফাল্গুন থেকে মধ্য চৈত্র (মার্চ) মাসে এবং মধ্য শ্রাবণ থেকে মধ্য ভাদ্র (আগস্ট) মাসে ফল পাকে।
তথ্যসূত্র : দি-এডিটর
আঁশ ফলে প্রচুর পরিমানে শর্করা ও ভিটামিন সি আছে। বাংলাদেশের সবখানেই এর চাষ সম্ভব। অনেকে একে কাঠ লিচুও বলে।
ভেষজ গুণ:
উদারাময় নিবারক ও কৃমিনাশক। চীনদেশের লোক বলকারক বলে মনে করে।
উপযুক্ত জমি ও মাটি:
সুনিষ্কাসিত গভীর দোআঁশ মাটি আঁশফল চাষের জন্য উপযুক্ত। সেক্ষেত্রে উঁচু জমি ও মাঝারি জমি আঁশফল চাষের জন্য ভাল।
জাত পরিচিতি:
বারি আঁশফল-১।
এ জাতের প্রতি গাছে বাৎসরিক ফলন ৫-৬.৫ কেজি। গাছে নিয়মিত ফল ধরে।
চারা রোপণ:
জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় এবং ভাদ্র-আশ্বিন মাস চারা রোপণের উপযুক্ত। গ্রাফটিং ও গুটি কলমের মাধ্যমে চারা তৈরি করা যায়। বাগান করে চাষের জন্য রোপণের দূরত্ব লাইন থেকে লাইন ৫ মিটার এবং গাছ থেকে গাছ ৫ মিটার রাখতে হবে। এ হিসেবে একর প্রতি ১৬০ টি চারা দরকার হয়।
সার ব্যবস্থাপনা:
প্রতি গর্তে জৈব সার ২০ কেজি, টিএসপি সার ৫০০ গ্রাম, এমওপি সার ৫০০ গ্রাম ও ইউরিয়া সার ১ কেজি প্রয়োগ করতে হবে।
সেচ ও আগাছা ব্যবস্থাপনা:
খরার সময় পরিবর্তিত বেসিন পদ্ধতিতে পানি সেচ দিতে হবে। ফুল আসার ৩ মাস আগে থেকে পানি সেচ সম্পূর্ণ বন্ধ রাখতে হবে। তাছাড়া গাছের গোড়ার আগাছা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
ফসল তোলা:
ফুল আসে মধ্য ফাল্গুন থেকে মধ্য চৈত্র (মার্চ) মাসে এবং মধ্য শ্রাবণ থেকে মধ্য ভাদ্র (আগস্ট) মাসে ফল পাকে।
তথ্যসূত্র : দি-এডিটর