তৈকর উৎপাদন প্রযুক্তি

Saturday, August 7, 2010


পুষ্টি মূল্য:

তৈকর আসাম তথা বাংলাদেশের একটি আদি ফল। এটি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ একটি ফল।
ভেষজ গুণ:

স্কার্ভি রোগ নিরাময়ে কাজ করে।
ব্যবহার: আচার, জ্যাম, জেলি হিসেবে।
উপযুক্ত জমি ও মাটি:

বেলে দোআঁশ থেকে পলি দোআঁশ মাটি তৈকর চাষের জন্য উপযোগি। সিলেটের পাহাড়ি অঞ্চলের নিকাশযুক্ত অম্লীয় মাটি তৈকর উৎপাদনের জন্য সর্বোত্তম।
জাত পরিচিতি:
বারি তৈকর-১:

বছরে দু’বার ফল দেয়। ফলের রং হলদে এবং গাছপ্রতি ফলের সংখ্যা ৩০০-৩৫০। প্রতি ফলের ওজন ৭০০-৭৫০ গ্রাম। ফলের স্বাদ সামান্য টক।
চারা তৈরি:

চারা বা গুটি কলমের মাধ্যমে চারা করা হয়।
চারা রোপণ:

মধ্য জ্যৈষ্ঠ থেকে মধ্য ভাদ্র মাসে রোপণ করতে হয়। গাছ থেকে গাছের দূরত্ব ৬ মিটার রাখা দরকার।
সার ব্যবস্থাপনা:

পূর্ণ বয়স্ক প্রতি তৈকর গাছে ইউরিয়া ১ কেজি, টিএসপি সার ১ কেজি, এমওপি সার ১ কেজি এবং গোবর ২০ কেজি প্রয়োগ করতে হয়। ফল সংগ্রহের পর ২ কিসি-তে বর্ষার আগে ও বর্ষার পরে গাছে সার প্রয়োগ করতে হয়।
সেচ ও আগাছা ব্যবস্থাপনা:

খরা মৌসুমে এবং ফল ধরার পর ১৫ দিন অন্তর ২-৩ বার সেচ দিলে ভাল ফলন পাওয়া যায়।
ফসল তোলা: বছরে সাধারণত দু’বার ফল সংগ্রহ করা হয়। পরিপক্ক অবস্থায় ফলের রঙ হলদে হয়।

তথ্যসূত্র : দি-এডিটর

মনের উঠোনে

সাম্প্রতিক সংযোজন

মোবাইল থেকে দেখুন

আমাদের দেশ এখন আপনার মুঠোফোনে, মোবাইল থেকে লগইন করুন আমাদের দেশ

দ র্শ না র্থী

দ র্শ না র্থী

free counters

কে কে অনলাইনে আছেন