কৃষি ভর্তুকির প্রায় ৪৫ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আলিমুজ্জামানসহ চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করেছেন কৃষক মীর লিয়াকত আলী। গত সোমবার ঝিনাইদহের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম আদালতে তিনি এ মামলা করেন। হাকিম আবদুল মতিন বাদীর অভিযোগটি এজাহার হিসেবে গ্রহণ করার জন্য কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) নির্দেশ দেন।
মামলার অন্য তিন আসামি হলেন, কালীগঞ্জ উপজেলার কাষ্টভাঙ্গা ইউনিয়নের দায়িত্বে থাকা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা রেজাউল ইসলাম, সোনালী ব্যাংক কালীগঞ্জের বারোবাজার শাখার ব্যবস্থাপক নজরুল ইসলাম ও ওই শাখার ফিল্ড সুপারভাইজার সাধন কুমার।
কালীগঞ্জ উপজেলার তেঁতুলবাড়িয়া গ্রামের কৃষক মীর লিয়াকত আলী মামলায় অভিযোগ করেন, বর্তমান সরকার বোরো মৌসুমে কৃষকদের খরচ পুষিয়ে নিতে ভর্তুকি দিচ্ছে। এ জন্য প্রত্যেক কৃষককে ব্যাংক হিসাব খোলার পরামর্শ দেওয়ায় তাঁরা সোনালী ব্যাংক, বারোবাজার শাখায় হিসাব খোলেন। কিন্তু তাঁদের কোনো ভর্তুকির টাকা না দিয়ে আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে তাঁরসহ ৫৬ জন কৃষকের ৪৪ হাজার ৮০০ টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা রেজাউল ইসলাম জানান, তিনি মামলার বিষয়ে এখনো কিছু জানেন না। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আলিমুজ্জামানের সঙ্গে আলাপ করতে গেলে তাঁকে পাওয়া যায়নি। তাঁর মুঠো ফোন বন্ধ রয়েছে। কালীগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) দীন মোহাম্মদ গতকাল বিকেলে জানান, আদালতের নির্দেশ তাঁরা এখনো পাননি। নির্দেশ পেলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মামলার অন্য তিন আসামি হলেন, কালীগঞ্জ উপজেলার কাষ্টভাঙ্গা ইউনিয়নের দায়িত্বে থাকা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা রেজাউল ইসলাম, সোনালী ব্যাংক কালীগঞ্জের বারোবাজার শাখার ব্যবস্থাপক নজরুল ইসলাম ও ওই শাখার ফিল্ড সুপারভাইজার সাধন কুমার।
কালীগঞ্জ উপজেলার তেঁতুলবাড়িয়া গ্রামের কৃষক মীর লিয়াকত আলী মামলায় অভিযোগ করেন, বর্তমান সরকার বোরো মৌসুমে কৃষকদের খরচ পুষিয়ে নিতে ভর্তুকি দিচ্ছে। এ জন্য প্রত্যেক কৃষককে ব্যাংক হিসাব খোলার পরামর্শ দেওয়ায় তাঁরা সোনালী ব্যাংক, বারোবাজার শাখায় হিসাব খোলেন। কিন্তু তাঁদের কোনো ভর্তুকির টাকা না দিয়ে আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে তাঁরসহ ৫৬ জন কৃষকের ৪৪ হাজার ৮০০ টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা রেজাউল ইসলাম জানান, তিনি মামলার বিষয়ে এখনো কিছু জানেন না। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আলিমুজ্জামানের সঙ্গে আলাপ করতে গেলে তাঁকে পাওয়া যায়নি। তাঁর মুঠো ফোন বন্ধ রয়েছে। কালীগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) দীন মোহাম্মদ গতকাল বিকেলে জানান, আদালতের নির্দেশ তাঁরা এখনো পাননি। নির্দেশ পেলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তথ্যসূত্র : প্রথম আলো